জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর পর সবার সঙ্গে আলোচনা করে বাস ও লঞ্চের ভাড়া পুনর্নির্ধারণ করা হবে বলে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল। কিন্তু বরাবরের মতো পরিবহন মালিকদের সুবিধা দিতে যাত্রী প্রতিনিধিদের বাদ দিয়ে মালিকদের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী ভাড়া বৃদ্ধির পাঁয়তারা করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি।
রোববার (৭ নভেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে সংগঠনের মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী এ অভিযোগ করেন। ইতোমধ্যে মালিকরা বাসের ভাড়া ৫০ ভাগ ও লঞ্চের ভাড়া ১০০ ভাগ বৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে আটঘাট বেঁধে মাঠে নেমেছে।
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) ও বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডাব্লিউটিএ) অনেকেই মালিকদের পকেটে ঢুকে আছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ওই বিবৃতিতে আরও বলা হয়, যাত্রীদের স্বার্থ বিকিয়ে গলাকাটা ভাড়া নির্ধারণ করা হলে দেশের সাধারণ যাত্রীদের সঙ্গে নিয়ে তা প্রতিহত করা হবে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।